
বাংলাদেশের মেয়েদের সাফ জয়ের কৃতিত্ব একমাত্র বাফুফের বলে মন্তব্য করেছেন ফেডারেশনটির সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। বাফুফে চ্যালেঞ্জ নিয়ে ফুটবলারদের তৈরি করেছে, তাই তারা দক্ষিণ এশিয়া জয় করতে পেরেছে।
ফুটবলার তৈরিতে ক্লাব কিংবা জেলা কেউই এগিয়ে আসেনি বলেও জানান সাবেক এই তারকা ফুটবলার। এশিয়ান রিজিয়ন জয় করার লক্ষ্য নিয়ে আগামী দুই বছরের পরিকল্পনা সাজানো হবে বলেও জানান তিনি।
পৃথিবীর সব দেশে যখন খেলোয়াড় উঠে আসে তৃণমূল পর্যায় থেকে, ক্লাব অথবা স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর হাত ধরে। বাংলাদেশের চিত্র তখন পুরোপুরি ভিন্ন। দেশের সব দায় যেন কেবলই বাফুফের। ক্লাব কিংবা সহযোগী প্রতিষ্ঠান, কেউই খুব একটা মাথা ঘামায় না এ ব্যাপারে। তবুও চ্যালেঞ্জ নিয়েছে ফেডারেশন। আর তাই ঐতিহাসিক এই অর্জনের দাবিদারও একমাত্র বাফুফে বলেই মনে করেন সালাহউদ্দিন।
আরও পড়ুন: বেতন বাড়ছে সাফজয়ী খেলোয়াড়, কোচদের!
গণমাধ্যমকে সালাউদ্দিন বলেন, ‘সত্যি বলতে মেয়েদের এমন অর্জনের পেছনে সকল কৃতিত্ব বাফুফের কর্মকর্তা ও কোচদের। স্কুল, ক্লাব বা জেলার কোনো কৃতিত্ব নেই। এরা সবাই বাফুফের সম্পদ।’
পরবর্তী পরিকল্পনা নিয়ে সালাউদ্দিন বলেন, ‘সকল আসিয়ান দলকে হারানোর চেষ্টা করতে হবে আমাদের। এরপর ইস্ট। আমরা ওয়েস্ট থেকে ভালো। দক্ষিণ আমরা জিতে নিয়েছি। পরবর্তী দুই বছরের মধ্যে আসিয়ান জয় করতে হবে।’
নতুন লক্ষ্য সামনে রেখে বাড়ানো হবে নারী দলের সামর্থ্য। বিদেশি স্টাফ নিয়োগ দেওয়া হবে টেকনিক্যাল ডিপার্টমেন্টে। অনুশীলনে সংযোজন করা হবে উন্নত প্রযুক্তি।