পরকীয়ায় জড়ানো পুরুষেরা সঙ্গীকে যেসব অজুহাত দেয়!

পরকীয়াকে সামাজিক ভাবে অপরাধ বলে গণ্য করা হয়। কেন না, বিয়ের পূর্বের সম্পর্ক যেমনই হোক, বিয়ের পর আইনিভাবে একে অপরের সাথে যুক্ত হয়ে যায়। কেবল বিয়ের পরেই না, বিয়ের আগের সম্পর্ক হলেও সম্পর্কে বিশ্বাস ও ভালোবাসা দুটোই গুরুত্বপূর্ণ। এই দুইটির একটির অভাব হলে সম্পর্কটা হয়ে ওঠে বিষাক্ত। বেশিরভাগ সম্পর্কেই বিশ্বাস থাকে না। দেখা যায়, সঙ্গীর সাথে প্রতারণা করছেন অপর সঙ্গী। তো চলুন আজকে জেনে নেই— পরকীয়ায় জড়ানো পুরুষেরা সঙ্গীকে যেসব অজুহাত দেয়!
১| কাজের অজুহাত—
পরকীয়ায় জড়ানো পুরুষের অতি ব্যবহৃত অজুহাত হলো কাজ। অধিকাংশ দিনই সঠিক সময়ে বাড়ি ফিরছেন না। প্রায় প্রতিদিনই হচ্ছে অনেক রাত। বেশিরভাগ সময় এসব অজুহাতের পেছনে থাকে পরকীয়া। তবে, সবাই যে পরকীয়ার লিপ্ত এমন নয়, অনেকের সত্যিই ব্যস্ততা থাকতে পারে।
২| নিজেকে পরিপাটি রাখায় আগ্রহী—
নিজেকে পরিপাটি রাখা অবশ্যই ভালো। প্রতিদিন নিজেকে যদি আপনার পুরুষ সঙ্গী পরিপাটি রাখে তা খুবই স্বাভাবিক। তবে যদি এমন হয় তিনি বহুদিন ধরে নিজেকে পরিপাটি রাখছেন না, কিন্তু একদিন হঠাৎ করে নিজেকে পরিপাটি করে তুলছেন। তবে তা পরকীয়ার লক্ষণ হতে পারে।
আরও পড়ুন# যে নিয়ম মানলে, স্ত্রীর সাথে ঝগড়া হবে না!
৩| হঠাৎ করেই অশান্তি—
আপনার পুরুষ সঙ্গী যদি আপনার ওপর হঠাৎ করে ছোটো বিষয়েও রেগে যান এবং এর কারণ আপনি বুঝতেও পারছেন না। আবার জিজ্ঞেসা করলেও রেগে যাচ্ছে। তবে তা পরকীয়ার লক্ষণ হতে পারে।
৪| অফিসের কাজে বাইরে—
অধিকাংশ পরকীয়ায় আসক্ত ব্যক্তি অফিসের অজুহাতে বাইরে থাকেন। তিনি ওই সময়টাতে পরকীয়াতে লিপ্ত হন। তবে, অনেকের সত্যি সত্যিই অফিসের কাজে বাইরে যেতে হয়।
৫| আপনার প্রতি অনীহা—
দীর্ঘদিন যদি আপনার পুরুষ সঙ্গী আপনার প্রতি আকর্ষণ অনুভব না করেন এবং আপনার সাথে কোনো শারীরিক সম্পর্কেও না জড়ান। তবে তা পরকীয়ার কারণে হতে পারে।
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ জানলেন— পরকীয়ায় জড়ানো পুরুষেরা সঙ্গীকে যেসব অজুহাত দেয়! আশাকরি পুরো আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে। আর এই আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন এবং এই ধরনের আরও আর্টিকেল পেতে অনুলিপির সাথেই থাকুন।