শেভিং নাকি ওয়্যাক্সিং কোনটা ভালো?
অবাঞ্ছিত লোম দূর করতে আমরা বেশ বিপাকেই পড়ি। নিজের অবাঞ্ছিত লোম দূর করতে শেভিং না ওয়্যাক্সিং কোনটা বেশি ভালো হবে, এই নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দে ভুগি। তবে, প্রত্যক্ষভাবে শেভিং ওয়্যাক্সিংয়ের চাইতে কম কষ্টকর। শেভিংয়ে কোনো ব্যথা লাগে না। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, অবাঞ্ছিত লোম দূর করতে ওয়্যাক্সিংই ভালো। ওয়্যাক্সিং দেবে দীর্ঘমেয়াদি সুবিধা।
তো চলুন জেনে নেই, ওয়্যাক্সিং কেন ভালো?
জেনে নিন ওয়্যাক্সিং বেছে নেওয়ার কিছু কারণ সম্পর্কে-
১| ওয়্যাক্সিং এ প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে মধু, চিনি, লেবু, ইত্যাদি। এসব উপাদান আমাদের ত্বকের জন্য বেশ ভালো।
২| একবার ওয়্যাক্সিং করলে সপ্তাহ খানেক সময় কোমল ত্বক পাওয়া যায়। অন্যদিকে, শেভ করার দুই দিন পরই আবার নতুন লোম গজায়। ফলে, ব্যস্ততার মাঝে দুইদিন পর পর শেভিং করা বেশ কষ্টসাধ্য।
আরও পড়ুন# যেসব খাবার হ্যাপি হরমোন বাড়ায়!
৩| অল্প সময়ে ওয়্যাক্সিং করে যায়। থাকে না কোনো ত্বক কেটে যাওয়ার ভয়। অন্যদিকে, শেভ করতে গিয়ে ব্লেডে অনেক সময়ই ত্বক কেটে যায়। যা বেশ যন্ত্রণার কারণ।
৪| শেভ করলে কেবল ত্বকের উপরিভাগ থেকে দূর হয় লোম। অন্যদিকে, ওয়্যাক্সিংয়ের ফলে লোম দূর হয় ভেতর থেকে। এর ফলে ত্বকে জমে থাকা ময়লা ও মিরা কোষও দূর হয়।
৫| শেভ করলে নতুন লোম আরও শক্তিশালী হয়ে গজায়। সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে, নিয়মিত ওয়্যাক্স করলে অবাঞ্ছিত লোমের বৃদ্ধি ধীরে ধীরে কমে আসে।